আজ বৃহস্পতিবার শুনানিকালে রাষ্ট্র পক্ষ থেকে বলা হয়, নিক্সন চৌধুরী একজন সংসদ সদস্য হয়ে অশালীন আচরণ করেছেন।
এরপর আদালত নিক্সন চৌধুরীর আইনজীবীকে উদ্দেশ্য করে বলেন, একজন সংসদ সদস্য হয়ে তিনি কি এগুলো (অশালীন মন্তব্য) করতে পারেন?
জবাবে নিক্সন চৌধুরীর আইনজীবী আব্দুল বাসেত মজুমদার আদালতকে বলেন, তাকে (নিক্সন চৌধুরী) ব্লাকমেইল করতে এটা সাজানো হয়েছে।
আদালতে নিক্সন চৌধুরীর পক্ষে আইনজীবী ছিলেন অ্যাডভোকেট আব্দুল বাসেত মজুমদার ও সাঈদ আহমেদ রাজা। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন সহকারি অ্যাটর্নি জেনারেল এম সাইফুল আলম।
শুনানি শেষে আদালত আদেশে বলেন, ৮ সপ্তাহের জামিন দেওয়া হয়েছে। তাই হস্তক্ষেপ করছি না। এরপর আদালত ‘নো অর্ডার’ বলে আদেশ দেন।
নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগে নির্বাচন কমিশনের করা মামলায় গত ২০ অক্টোবর হাইকোর্ট নিক্সন চৌধুরীকে ৮ সপ্তাহের জামিন দেন।
নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগে গত ১৫ অক্টোবর নিক্সন চৌধুরীর বিরুদ্ধে ফরিদপুরের চরভদ্রাসন থানায় মামলা করে নির্বাচন কমিশন।